ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের বৈশিষ্ট্য, রোপন পদ্ধতি , পরিচর্যা এবং সার প্রয়োগ

প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা ভিয়েতনাম নারিকেল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের বৈশিষ্ট্য, রোপন পদ্ধতি , এ জাতের গাছ কত কতো ধরনের, কতো দিনে ফলন পাওয়া যাবে, ফলনের পরিমাণ, 

এবং গাছের পরিচর্যা সহ আরো অনেক ধরনের তথ্য পেতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ
শুধু তাই নয় ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ রোপণ পদ্ধতি, চারা তৈরির নিয়ম, পরিচর্যা এবং সার প্রয়োগ পদ্ধতি সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশাকরি এই পোস্ট দ্বারা আপনি অনেক উপকৃত হবেন। তাই ধৈর্য ও মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো

ভূমিকা : নারিকেল বাংলাদেশের গুণোনীয় এবং জনপ্রিয় একটি বাণিজ্যিক শস্য। ভিয়েতনাম নারিকেল চাষের মাধ্যমে আপনি অতি সহজেই সফলতা অর্জনের পাশাপাশি সাবলম্বী হতে পারবেন।

কেননা নারিকেল আমাদের চলার পথে কোনো না কোনো ক্ষেত্রে কাজে লাগেই। ভিয়েতনাম নারিকেল সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্য নিম্নে তুলে ধরা হলো -

ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশে নারিকেল যে জাতের গাছগুলো দেখা যায় সেগুলো অনেক লম্বা জাতের এবং ভিয়েতনাম নারিকেলের তুলনায় দেশী নারিকেলের ফলন খুবই কম। দেশী জাতের ফলন পেতে কমপক্ষে (৮) বছর অপেক্ষা করতে হয়। দেশী জাতের নারিকেল বছরে প্রায় (৭০-৭৫)টি ফলন পাওয়া যায়।

তাই স্বল্প সময়ে অধিক ফলন পেতে ভিয়েতনামের খাটো জাতের নারিকেল গাছ চাষ করুন। কারণ, সঠিক নিয়মে গাছের যত্ন এবং পরিচর্যা করলে (২.৫ থেকে ৩) বছরের মধ্যেই ফলন দেখতে পাবেন।

ভিয়েতনাম খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেল গাছ 

ভিয়েতনামে খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেল গাছ একটি ব্যাপকভাবে চর্চিত এবং উন্নত প্রজাতি। এই গাছগুলি সাধারণত বেশি তাপমাত্রা এবং শীতলতা সহ্য করতে পারে এবং তাদের ফলের মান এবং পরিমাণ উন্নতির উপযোগী। এই জাতের নারিকেল গুলি মধুর রসের এবং ভালো ফলের জন্য পরিচিত। ভিয়েতনামের এই হাইব্রিড নারিকেল গাছগুলি বাজারে ব্যবহৃত এবং অন্যান্য দেশের নারিকেলের সাথে তুলনা করে প্রতিষ্ঠানিকভাবে উন্নতিপ্রাপ্ত।

ভিয়েতনামের অধিক মাত্রায় ফলনশীল খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেলের জাত হলো দু'টি -
  • সিয়াম গ্ৰীন কোকোনাট
  • সিয়াম ব্লু কোকোনাট
সিয়াম গ্রীন কোকোনাট এবং সিয়াম ব্লু কোকোনাট উভয় জাতের নারিকেলের কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখযোগ্য:

(ক) সিয়াম গ্রীন কোকোনাট:
ফলের রঙ সবুজ এবং সাইজ ছোট।
পানির ওজন প্রায় (২৫০-৩০০) মি. লি.।
বছরে প্রায় (১৭০-২০০)টি ফল পাওয়া যায়।

(খ) সিয়াম ব্লু কোকোনাট:
ফলের রঙ হলুদ।
পানির ওজন প্রায় (২৫০-৩০০) মি. লি.।
বছরে প্রায় (১৭০-২০০)টি ফল পাওয়া যায়।
এই দুটি জাতের ফল অত্যন্ত স্বাদের এবং ব্যবহার উপযুক্ত। তবে, সিয়াম ব্লু কোকোনাটের পানির ওজন এবং ফলের রঙ একটু ভিন্ন এবং এটি বিদেশে রপ্তানি করার জন্য অধিক পছন্দনীয়।

ভিয়েতনাম নারিকেল চারা তৈরির নিয়ম

আপনি যদি নারিকেল কিনে বাড়িতে নিজেই চারা তৈরি করতে চান তাহলে, প্রথমে একটি বীজ পাকা নারিকেল কিনবেন। নারিকেলের মুখের অংশ দা, বঁটি, ছুরি দিয়ে হালকা হালকা করে ছিঁড়ে বা ফেড়ে দিবেন। (২) দিন পর পর মুখের অংশে পানি দিবেন। অথবা দ্রুত চারা উৎপাদনের জন্য বেলে মাটিতে পুঁতে রাখবেন। বীজ নারিকেল মাটিতে পুঁতে রাখবেন যেভাবে -

এই বীজ নারিকেলের মুখের অংশ, মানে যে অংশটুকু ছেঁড়া বা ফাড়া হয়েছে ওই অংশটুকু মাটির ওপরে রেখে নিচের অংশ মাটিতে পুঁতে দিবেন। এবং বীজের মুখের অংশে নিয়মানুযায়ী পানি দিলে দেখবেন অল্প কিছুদিনের ভেতরেই চারা বের হয়েছে। অতঃপর এই চারা (৮ থেকে ৯) মাস পরে নিম্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে রোপণ করতে পারেন।

ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ রোপণ পদ্ধতি

ভিয়েতনামে নারিকেল রোপণের পদ্ধতিতে প্রথমে মাটি নির্বাচন করা হয়। মাটি যেহেতু নারিকেলের চাষের জন্য অনুযায়ী প্রযুক্তিগত এবং উপযুক্ত হতে হবে, সেজন্য প্রাচীন বা বৃহৎ নারিকেল গাছের জন্য উপযুক্ত হতে হবে। নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে নারিকেল রোপণ করা হয়:
  • ভূমি নির্বাচন ও তায়ারি: নারিকেলের সঠিক রোপণের জন্য সঠিক জমি নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভূমির মাটি প্রচুর পরিমাণে পানি ধরা যাবে এবং সঠিক সৈতে সুরক্ষিত থাকবে এমন জায়গা নির্বাচন করা হয়। মাটি দোআঁশ হোক, বেলে দোআঁশ হোক কিংবা এঁটেল, সব রকমের মাটিই নারিকেল চাষের ক্ষেত্রে উপযোগী।
  • মাটি খনন: প্রথমে মাটি খনন করে নিবেন, এমন একটি স্থান নির্বাচন করুন যেখানে মৃদু এবং পৌষ্টিক হবে। দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে (১)মি. এবং গভীরে (১)মি. হতে হবে।
  • খনন করা স্থান শুকিয়ে নেয়া: তারপর খনন করা স্থান (৪) দিন রোদে শুকানোর পর (৫ম) দিনে ওই খনন কৃত স্থানে (১০সে. মি. অথবা ১৫সে. মি.) চ্যাপ্টা করে নারিকেলের খোসা বিছিয়ে দিবেন। এটি মাটির প্রস্তুতির প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করবে।
  • ময়লা আবর্জনা সার পঁচা গোবর (৪০ কেজি): মুদ্রান এবং বন্যা তৈরির জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সার। গোবরটি শক্ত এবং ভিত্তিতে পৌষ্টিক হতে হবে।
  • কেঁচো সার (২ কেজি): কেঁচো সার মুক্ত জমিতে পৌষ্টিকতা যোগানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • নিমের খোল (৫০০ গ্রাম): নিমের খোল একটি উত্কৃষ্ট সংকরণ, যা পৌষ্টিকতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • শুঁটকি মাছের গুঁড়া (১ কেজি): মাছের গুঁড়াও একটি পৌষ্টিক সূত্র, যা উর্বর প্রস্তুতির জন্য ভাল হয়।
  • টিএসপি (৩০০ গ্রাম): টিএসপি হলো ট্রিপল সুপার ফসফেট অবস্থানে উর্বর করার জন্য একটি কার্যকরী সার।
  • এমওপি (৩৫০ গ্রাম): এমওপি হলো মুরিয়াট অবস্থানে উর্বর করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • জিঙ্ক সালফেট (১০০ গ্রাম): জিঙ্ক সালফেট উর্বরতা এবং পৌষ্টিকতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
  • বেরিক এসিড (২০০ গ্রাম): এটি সার সহায়ে উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • ছত্রাকনাশক কার্বন্ডাজিম (১০ গ্রাম): এটি ছত্রাক এবং পোকামাকড়ের জন্য সুরক্ষা প্রদান করে।
  • কার্বোফুরান (৫০ গ্রাম): পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে এটি একটি কার্বোফুরান প্রকারী ছত্রাকনাশক।
অথবা পরিমাণমতো প্রাকৃতিক পোকামাকড় থেকে অবশিষ্ট সব উপাদান একত্রে মিশ্রণ করে মাটির সাথে মিশিয়ে নিন। চারা রোপণের পরবর্তী ধাপগুলি:
  • চারা রোপণ এবং সুরক্ষণ: সব উপাদান গুলো মাটির সাথে ভালো ভাবে মিক্সড করে (১৫) দিনের ভেতরে চারা রোপণ করার পর মাটি দিয়ে ভরাট করে দিবেন। চারা রোপণের জন্য আপনি উপযুক্ত প্রজাতির নারিকেল বা এর হাইব্রিড বছরের কাছাকাছি "চারা" বা (টাখনুম) ব্যবহার করতে পারেন।
  • চারা দুটি হলে, তাদের দুইটি চারা দুই পাশে প্রায় ২-৩ ফুট দূরত্ব হতে পারে। চারা ভালোভাবে রোপণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত এর যত্নে এগিয়ে যেতে হবে যেনো চারা সুরক্ষিত থাকে। রোপণের সময় নিশ্চিত হোন যে চারা ভালোভাবে ফিক্স হয়েছে কিনা এবং ভূমিতে স্থির আছে কিনা
  • সহোজ উর্বরতা সাধারিত হওয়া: চারা রোপণের পর চারা গাছের সঠিক পোষণ এবং উর্বরতা সাধারিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। একবার চারা সুরক্ষিত হলে, তাদের উর্বরতা বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত সার এবং পোষণ দিতে হবে।
  • আপনি ভিয়েতনাম নারিকেলের উপযুক্ত সার এবং পোষণের প্রয়োজনীয় পরিমাণের জন্য একজন কৃষি বিজ্ঞানী বা কৃষি বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
এই ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ সহ বাগানটি সুরক্ষিত এবং সুস্থ রাখতে পারবেন।

ভিয়েতনাম নারিকেল গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি

ভিয়েতনামে নারিকেল চাষে সার প্রয়োগ পদ্ধতি হলো গুরুত্বপূর্ণ একটি কৃষি প্রক্রিয়া। এটি ভিয়েতনামে সার প্রয়োগের একটি প্রকল্প হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে:
  • মূল্যায়ন এবং মাত্রা নির্ধারণ: চাষিরা প্রথমে জমির মৌলিক পরিসূচনা করতে এবং নারিকেল চাষের জন্য মৌলিক চাষ পরিসূচনা করতে পারে।
  • জমির মৌলিক প্রস্তুতির জন্য জমির মৌলিক পরিসূচনা অনুসারে উপযুক্ত সারের মাত্রা নির্ধারণ করতে পারে।
  • জমির সংরক্ষণ: ভিয়েতনামে নারিকেল চাষের জন্য বৃষ্টির সময়কালে সঠিক জমি সংরক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ ওড়ানো জমি ভিয়েতনামে উপযুক্ত বলে মনে হয়।
  • সার প্রয়োগ: সার প্রয়োগের জন্য জমি মৌলিক পরিসূচনা অনুসারে বাছাই করা হয়।
  • ভিয়েতনামে বাড়িতে অথবা স্থানীয় কৃষি সেবা প্রদানকারী সংস্থা থেকে প্রাপ্ত সারের মাত্রা অনুসারে সার প্রয়োগ করা হতে পারে।
  • সারের ধরন: প্রয়োজনে নিত্যতম উপযুক্ত সার প্রয়োগ করতে হয়, যেমন ইউরিয়া, ডিএপি, পটাশ, ফসফেট ইত্যাদি।
  • সার প্রয়োগের সময়কাল: সার প্রয়োগের সময়কাল পূর্বে য়ে প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছিল, সেটির উপর নির্ভর করে। আমন্ত্রণপ্রদ হলে, ভিয়েতনামে মৌসুম ভেদে সার প্রয়োগ করা হতে পারে।
এই ধাপগুলি মনে রাখতে ভিয়েতনামে সার প্রয়োগের জন্য একটি ভাল প্রস্তুতি তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের পরিচর্যা

ভিয়েতনামে নারিকেল গাছের পরিচর্যা অনেকটা সমান্তরাল হতে পারে অন্য ধরণের গাছের পরিচর্যা থেকে। এটি একটি প্রোস্পেরাস নারিকেল চাষের জন্য উপকারী হতে পারে। একটি সাম্প্রতিক মডেল পরিচর্যা প্রস্তুতি বিবেচনা করে রোপণকৃত চারাতে উল্লেখযোগ্য কিছু পদক্ষেপ সহ (৩)মাস পর পর যেভাবে সার ব্যবহার করবেন তা নিম্নে দেওয়া হলো -
  • জমির সংরক্ষণ: নারিকেল গাছ উচ্চ জমি প্রয়োজন করে। জমি একটি ভাল ড্রেনেজ সিস্টেম বা ভাল বৃষ্টি নিয়ে থাকতে পারে।
  • রোগ নির্ণয়:গাছে রোগের লক্ষণগুলি পরিস্থিতি অনুযায়ী চেক করা গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সহায়ক উদাহরণস্বরূপ উচ্চ বার্তা পোকা, গোঁড়া কিংবা অন্যান্য রোগ নির্ণয় করতে পারে।
  • আতঙ্ক ও নিয়ন্ত্রণ: আতঙ্ক কীটপতঙ্গের দ্বারা ভারবহুল হতে পারে। সেজন্য আতঙ্কের বিশেষজ্ঞ পদক্ষেপ গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। জিনিসপত্রে কীটনাশকের ব্যবহার এবং সহায়ক উদাহরণের মাধ্যমে এই সমস্যার মুক্তি পাওয়া যায়। অথবা গাছের যেসময় আতঙ্ক হতে পারে, তা নিয়ন্ত্রণ করতে স্পেশালিস্টের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • রোপণ এবং সার প্রয়োগ: প্রথম মাসে গাছের গোড়া থেকে ৩০ সেমি দূরে একটি নালা তৈরি করুন, এবং ৩০ সেমি গভীরে গোল করে সার দিন। উপযুক্ত সার প্রয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ। 
  • ৩ মাস পর আবার নতুন একটি নালা তৈরি করুন, এবং সার প্রদানের জন্য ৩৫ সে.মি. দূরে একটি নতুন নালা তৈরি করুন। এটি গাছের উন্নত ও সুস্থ বৃদ্ধি এবং ফলনে সাহায্য করে থাকে।
  • নির্দিষ্ট পরিমাণে পানি দিবেন: নারিকেলের জন্য উচ্চ মাত্রার পানি প্রয়োজন হয়। তবে, সাবধানে পানি লেভেল হলেও পৌঁছাতে হবে, কেননা অধিশোষণের কারণে ক্ষতি হতে পারে। প্রতি সার প্রদানের পরে গাছে প্রতি ২০ লিটার পানি দিন। 
  • পানি দেওয়ার পরে গোড়া ভিজানো রাখবেন: গাছের গোড়া ভিজানো থাকতে হবে, সার দানের পরে গোড়া সম্পূর্ণ ভিজানো থাকতে হবে। প্রতি বার গোড়াটির সুস্থ এবং ভিজানো অবস্থা নিশ্চিত করতে পানি প্রয়োজন।
  • খরায় বা গ্ৰীষ্মকালীন সময়ে কচুরিপানা বা খড় দিবেন: গোড়া ভিজানো রাখার জন্য খরা বা গ্ৰীষ্মকালীন সময়ে কচুরিপানা বা খড় দিয়ে রাখুন। এটি গোড়ার উপর একটি স্থিত পোষক পদার্থ সরবরাহ করতে সাহায্য করে থাকে।
  • ফলন পরিচর্যা: উচ্চ ফলন প্রাপ্ত করতে এবং প্রবৃদ্ধি বাড়াতে প্রয়োজন হলে বৃষ্টির সময়ে সার প্রয়োগ করা হতে পারে।
এই পরিচর্যা পদ্ধতির সাথে, এবং নারিকেল গাছের অগ্রবর্তী মাসে আপনি ভাল ফলন প্রাপ্ত করতে পারেন। উপরক্ত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ উন্নত ও সুস্থ ভাবে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

লেখকের মন্তব্য: ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের বৈশিষ্ট্য, রোপন পদ্ধতি, এবং সার প্রয়োগ 

আজকের পোস্টে ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ বা খাটো জাতের হাইব্রিড নারিকেল গাছ চাষ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করেছি। ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের পরিচর্যা এবং হাইব্রিড নারিকেল গাছের উপর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি, এই আর্টিকেলটি একজন ব্যবসায়ীর জন্য অত্যন্ত উপকারী। 

আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এই পোস্ট বিষয়ে আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টে জানাবেন। এ ধরনের আরো তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে প্রতিদিন ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url