ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় ?

প্রিয় বন্ধুরা, ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ ? ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় ? এসব ভেবে কি আপনি চিন্তিত। আপনি কি এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুুন।
বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় ? ডায়াবেটিস এর সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত ? এসব আলোচনা সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে।
                                     
আশাকরি এগুলো আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। তাই ধৈর্য ও মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো ।

ভূমিকা : প্রিয় বন্ধু, ডায়াবেটিস এক ধরনের বহুমূত্র গুরুতর ব্যাধি। যখন রক্তের শর্করা স্বাভাবিকের তুলনায় অধিক হয়, তখন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি হয় না, তখন ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ, অতিশয় পানির পিপাসা এবং ক্ষুধা এসব লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

তাই তাৎক্ষণিকভাবে ও গুরুত্ব সহকারে ডাক্তারের স্বরণাপন্ন না হলে পরিস্থিতি অনেক কঠিন হতে পারে। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক ডায়াবেটিস সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা নিম্নে আলোচনা করা হয়েছে -

ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় ?

অ্যামেরিকা ডায়াবেটিস সমিতি মতানুসারে আহারের পূর্বে ব্লাড সুগারের পরিমাণ (৮০ ml/dl) হইতে (১৩০ ml/dl) এর ভেতরে থাকা ভালো। এবং আহারের পর (১৮০ ml/dl) এর নিচে থাকা ভালো। এছাড়াও দৈনিক লিনাট্যাব নসুলিন মেগ্লিটিনাইড বা সালফোলিনুবিয়া এ ধরণের ঔষধ খেতে হবে। এবং ২৪ ঘন্টায় অন্ততপক্ষে (১ বার) ইনসুলিন করতে হবে। অথবা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ইনসুলিন করতে হবে।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা ও ইনসুলিনের প্রয়োজন ব্যক্তির ডায়াবেটিসের ধরণ এবং তার রোগের অবস্থা অনুযায়ী পরিবর্তণ করতে পারে। ডায়াবেটিসের বিভিন্ন ধরণের জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি অনুশীলন করা হয়। একজন ডায়াবেটিস রোগীর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য আহারের পরিমাণ, রোগের ধরণ, রোগের অবস্থা, এবং অন্যান্য চিকিৎসা বিধির বিবেচনায় ইনসুলিন নেওয়া হতে পারে। সাধারণত, ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য ইনসুলিনের প্রয়োজন নিতে হয় যখন:
  • ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ না থাকলে:ডায়াবেটিসের রোগীর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে, অনেক সময় ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য ইনসুলিন নিতে হয়।
  • অন্যান্য ঔষধ প্রভাবশীল না হলে: কিছু ডায়াবেটিস ঔষধ যেমন ট্যাবলেট বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তায় না হলে, তখন ইনসুলিন নিতে হয়। 
  • আহার ও কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণে সহায়তা: ডায়াবেটিস রোগীর আহার ও কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণে অসামঞ্জস্য হলে ইনসুলিন নিতে হয়। 
এই সব পরিস্থিতিতে, রোগীর ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ইনসুলিন নেওয়া হতে পারে। প্রতিটি রোগীর চিকিৎসা প্ল্যান একে অপরের থেকে ভিন্ন হতে পারে, তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য সঠিক চিকিৎসা প্ল্যান পেতে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ডায়াবেটিস ইনসুলিন কখন নিতে হয় ?

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইনসুলিন নেওয়ার সময় তাদের খাদ্যাভ্যাস, রোজার সময়, ওজন, এবং প্রতিদিনের গতি বা ব্যায়ামের ধরন এবং ইনসুলিনের প্রধান প্রয়োজনীয় সময়ের সাথে যোগদান করা হয়।
  •  ইনসুলিন প্রক্রিয়া: খাদ্য খাওয়ার পূর্বে (২০-৩০ মিনিট) ইনসুলিন করা হয়, যা স্বাভাবিক খাদ্য প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে শরীরে ইনসুলিন প্রক্রিয়ার প্রকার সৃষ্টি করে। খাদ্য খাওয়ার পর (৫ মিনিট হইতে ১ ঘন্টা) এবং প্রক্রিয়া বা কার্যকলাপ আরম্ভ হয়, এবং (১০ ঘণ্টা হইতে ১৬ ঘন্টা) পর্যন্ত শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখতে সক্ষম।
  • সকাল এবং রাতে ইনসুলিন করা: সকালে এবং রাতে খাওয়ার (২০-৩০ মিনিট) পূর্বে ইনসুলিন করতে হয় । যা শরীরে খাদ্য শর্করা প্রস্তুত হওয়ার আগে ইনসুলিনের সঠিক পরিমাণ বা ধরনে প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে।
  • রোজার সময়: রোজা থাকতে বা এটির জন্য ইনসুলিন নিতে হতে পারে সহায়ক হতে পারে খুব গুরুত্বপূর্ণ। রোজার সময় খাওয়ার পর ইনসুলিন করা হতে পারে শরীরের খাদ্য অদ্ভুত তার সীমা হতে সাহায্য করতে।
  • ওজন এবং ব্যায়াম: ব্যায়ামের সময় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ইনসুলিনের প্রয়োজন হতে পারে পরিবর্তন হতে পারে। এটি ব্যক্তিগত পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে।
এই পদক্ষেপগুলি কোনও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন বা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, যেমন ডায়াবেটিক রোগীদের জীবনযাপন এবং স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক কার্যকরী হতে পারে। তাই, ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের ব্যক্তিগত চিকিৎসা পর্যালোচনা করতে ব্যাবস্থা করতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে।

ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল ?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তি যদি গ্লুকোমিটারে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করেন তাহলে আহারের পূর্বে (ব্লাড সুগার) পরিমাণ (৪ থেকে ৬ mmol/l) এবং আহারের (২ ঘন্টা) পরে (৮) পয়েন্ট এর চেয়ে কম হতে হবে, তাহলে সেটা বলা হয় নরমাল ডায়াবেটিস।
একজন স্বাভাবিক এবং সুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে, রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ দুইটি সময়ে পরীক্ষা করা হয়:
  • আহার নেওয়ার পূর্বে বা খাদ্য সেবনের পরিমাণের পরিমাণ পরীক্ষা করা হয়। এই সময়ে গ্লুকোজের পরিমাণ সাধারণত (৪ থেকে ৬ mmol/l) হওয়া উচিত।
  • খাদ্য সেবনের পর দুই ঘন্টা পর পরীক্ষা করা হয়। এই সময়ে গ্লুকোজের পরিমাণ ৮ mmol/l এর চেয়ে কম হওয়া উচিত।
যদি গ্লুকোজের পরিমাণ এই সীমার মধ্যে থাকে, তাহলে সেটা "নরমাল ডায়াবেটিস" হিসেবে বিশ্লেষণ করা হয়। এই পরীক্ষা স্বাস্থ্য অনুসন্ধানের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় এবং ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্ত শর্করা গ্লুকোজ স্তরের মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়। এই পরীক্ষার ফলাফল সাধারণত একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস স্থিতির প্রকার এবং মাত্রা নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।

ডায়াবেটিস এর সর্বনিম্ন পয়েন্ট কত ?

আহারের পূর্বে আপনার ব্লাড সুগার (৫.৫ পয়েন্ট mmol/l) স্বাভাবিক। কিন্তু (৫.৫ হইতে ৬.৯) পয়েন্ট এর মাঝে থাকা ব্লাড সুগারকে প্রি-ডায়াবেটিস বলা হয়।‌ যখন রক্তে শর্করা (৭) পয়েন্টের অধিক হয় তখন আমরা তাকে ডায়াবেটিস বলে থাকি। ডায়াবেটিস প্রারম্ভিক অবস্থায় ব্লাড সুগার স্তরের সাধারণত সীমা হলো:
  • স্বাভাবিক (Normal): আহারের পূর্বে ব্লাড সুগার স্তর ৫.৫ mmol/l বা তার নিচে থাকলে এটি স্বাভাবিক হিসেবে মনে হয়। 
  • প্রি-ডায়াবেটিস (Pre-diabetes): আহারের পূর্বে ব্লাড সুগার স্তর ৫.৫ থেকে ৬.৯ mmol/l এর মধ্যে থাকলে এটি প্রি-ডায়াবেটিস হিসেবে পরিচিত হয়।
  • ডায়াবেটিস (Diabetes): আহারের পূর্বে ব্লাড সুগার স্তর ৭ mmol/l বা তার উপরে থাকলে তা ডায়াবেটিস হিসেবে গণ্য হয়।
এই পর্যাপ্ত পরিমাণের ব্লাড সুগার স্তর বজায় রাখতে সাহায্য হতে পারে, এবং প্রতি সময় চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া, স্বাস্থ্য পরিস্থিতি ও চিকিৎসা পর্যালোচনা করতে তাদের পরামর্শ নিতে হবে।

ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ ?

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। রক্তে শর্করার মাত্রা যখন স্বাভাবিক সীমা অতিক্রম করে, তখন কিছু ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে, যেমন হৃদরোগের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা 5.7 শতাংশ বা তার নিচে হওয়া উচিত। 

এই মাত্রা থাকলে ডায়াবেটিস হিসেবে গণ্য হয় না। রক্তে সুগারের পরিমাণ (৭.০) অতিক্রম করে, তাহলে ওই ব্যক্তির হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই এসব ঝুঁকির সম্মুখীন হওয়ার আগেই (রক্তে শর্করা) পরিমাণের দিকে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।

যদি রক্তে শর্করার পরিমাণ ৫.৭ সেমিতের বেশি হয় এবং রক্তে সুগারের পরিমাণ ৭.০ সেমিতের বেশি হয়, তবে এটি ডায়াবেটিসের সনাক্ত হতে পারে এবং এই ব্যক্তির জন্য সতর্কতা প্রয়োজন।কেননা যদি (রক্তে শর্করা) মাত্রা  বা পরিমাণ (৭.০) অতিক্রম করে, তাহলে ওই ব্যক্তির হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে, স্ট্রোকের মতো জীবনবিদ্যার ঝুঁকি বাড়ায়। 

তাই এসব ঝুঁকির সম্মুখীন হওয়ার আগেই (রক্তে শর্করা) মাত্রা  বা পরিমাণের দিকে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন এবং এসকল ব্যক্তিদের জন্য বিশেষভাবে জরুরী হতে পারে শিক্ষামূলক পদক্ষেপ নেওয়া।।

ডায়াবেটিসে ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থা সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিসের উপসর্গ সম্পর্কে জেনে থাকার জন্য নিয়মিত চেকআপ ও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন, প্রতিদিনের ব্যায়াম এবং পরিমিত খাবার অনুসরণ করা ডায়াবেটিসের ঝুঁকিকে নিরাপদ করতে সাহায্য করতে পারে।

ডায়াবেটিস হলে রক্তে শর্করা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানিতে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শের মাধ্যমে তার মৌলিক ধারণা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস হলে শরীরের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়ে আসে, এবং এটি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা চালাতে একটি ব্যক্তির কয়েকটি জনপ্রিয় উপায়ে সহায় করতে পারে।

শোনাচার্য্য খাবার: নিজের খাদ্য পণ্যের সঙ্গে বাজারে প্রচুর পরিমাণের শুগার যোগ করতে পারে। এবং সহিষ্ণুতা করা হয়ে থাকতে একজন ডায়াবেটিস রোগী একজন শখের খাদ্য খাচ্ছে না।
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা। 

ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের আহারে সতর্ক হতে এবং শুগারে ধারাবাহিক অতিরিক্ত খাদ্য পণ্য এবং বাজারে পাওয়া প্রযুক্ত আহারে হোক তা নিয়ে অত্যন্ত মনিয়ত থাকতে চাইতে হয়।

একজন ডায়াবেটিস রোগী এবং একজন স্বাস্থ্যকর ব্যক্তি হিসেবে, একজন চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সাথে আলোচনা করে তাদের জন্য উপযুক্ত খাদ্যের চয়ন করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের খাদ্য সম্পর্কে সঠিক সহায়ক তথ্য প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে এবং তাদের স্বাস্থ্য উন্নত রাখতে সাহায্য করতে পারে। কিছু সম্মত ও সাদ্ধের মধ্যে হতে পারে নিম্নেউল্লেখিত :

১. কাঁচা সবজি এবং ফল: প্রচুর পরিমাণে কাঁচা সবজি এবং ফল খাওয়া গুলি সাহায্য করতে পারে। এগুলি বড় মাত্রায় শুগার বা কার্বোহাইড্রেট অসতর্কভাবে খুব মাত্রায় তথা অধিক পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। কাঁচা সবজি এবং ফলের মধ্যে ভিটামিন এবং খনিজের অভাব পূরণ করতে পারে, যেগুলি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে এবং সুস্বাদু এবং পুষ্টিশক্তির উপাদান সর্বাধিক থাকে।
  • সঠিক খাদ্য বাছাই: পুষ্টিশক্তির সঠিক উৎস হিসেবে মিডলি, ফল, সবজি, পুল্স, গম, ওটস, ইত্যাদি সমৃদ্ধি করা গুড়ি। অধিক তেল, মিষ্টি, এবং প্রসেরিটেড খাদ্যের মেয়াদ রাখা গুড়ি হতে পারে।
  • কম কার্বোহাইড্রেট খাবার: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য শোকারী এবং কার্বোহাইড্রেট সংক্রান্ত সতর্কতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার যেমন কচু এবং বোরো বা লেন্টিলস, যা কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন দুটি অনুষ্ঠান করে, তারা একটি ভাল পরিস্থিতি হতে পারে।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন নিয়ন্ত্রণ করা হয়ে থাকতে ডায়াবেটিসে সাহায্য করতে পারে এবং নিজেকে শারীরিকভাবে সুরক্ষিত রাখতে একটি প্রধান উপায়। স্বাস্থ্যকর ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকতে এবং বৃদ্ধি করতে, আপনি নিম্নলিখিত সমৃদ্ধি গুলি অনুসরণ করতে পারেন:
  • পর্যাপ্ত গুণগত ব্যায়াম: যোগাযোগ অথবা নিজেকে ক্রিয়াশীল রাখতে সাহায্য করতে ব্যবহারিক এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা হুজুরের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা গুড়ি হতে পারে স্বাস্থ্যকর ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং প্রস্তুতির জন্য সাহায্য করতে পারে। হোজগো, চালাচালি, জগিং, গিমে যাওয়া, ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
  • পর্যাপ্ত পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া গুড়ি হতে পারে মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যে উন্নতির জন্য।
  • তাজা পনি: তাজা পনি পর্যাপ্ত প্রমাণে পাওয়া গুড়ি হতে পারে প্রবাহিত রক্তের পাঠয়বহত্তা বজায় রাখতে এবং অজান্মকালে স্বাস্থ্যকর ওজন বাজার থাকতে সাহায্য করতে পারে।
  • মেয়াদকালিত চিকিৎসা: প্রয়োজনে একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করেন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য নিন। প্রোফেশনাল সাথে চিকিৎসা বা পুষ্টিবিদের সাথে যোগাযোগ করতে হতে পারে।
৩. ভিটামিন এবং খনিজের অভাব দূর করুন: ভিটামিন এবং খনিজের অভাব দূর করতে আপনি আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে নিম্নলিখিত কদমগুলি নিতে পারেন:
  • সঠিক পুষ্টিশক্তির উপাদান প্রয়োজন: একটি বিস্তৃত এবং পুষ্টিশক্তির উপাদানের ভরপূর ডায়েট অনুসরণ করতে পারেন যেখানে অনেক প্রকারের খাবার থাকবে, যা ভিটামিন, খনিজ, পোষক তাত্ত্বিক এবং অন্যান্য উপাদানগুলি দ্বারা ভরপূরিত থাকবে।
  • মাছ এবং প্রদত্ত খাদ্য: মাছ এবং প্রদত্ত খাদ্য অতিরিক্ত ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করতে পারে। উপকারিতা হয়ে থাকতে হয় মাছের অমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড এবং ক্যালশিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ।
  • প্রোটিন যুক্ত খাদ্য: প্রোটিন যুক্ত খাদ্যের মধ্যে ভিটামিন এবং খনিজ অধিক থাকতে পারে। পুষ্টিশক্তির উপাদান যেমন বাদাম, ডিম, পোল্ট্রি, দুধ, ইত্যাদি প্রোটিন সরবরাহ করতে পারে।
৪. রোজগার পরিস্থিতি অনুসারে চিকিৎসা: ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে একটি বৈদ্যুতিন পরীক্ষণ বা অন্যান্য নিরীক্ষণ করতে ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ দেখা গুরুত্বপূর্ণ। এই বিশ্লেষণে আমরা দেখবো যে, কোনও রোজগার অবস্থা বা পেশাদার অবস্থা উপর ভিত্তি করে আপনি কিভাবে চিকিৎসা নিতে পারেন:
  • কর্মস্থলে স্বাস্থ্যপরিচর্যা: আপনি যদি দিনে বেশি সময় কর্মস্থলে কাটান, তাদের জন্য আপনার স্বাস্থ্যপরিচর্যা সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। দিনের ব্যবহারের সময়ে ভাল পোষণ, প্রয়াম, এবং সঠিক ব্যায়াম সবটি আপনার উচিত হতে পারে।
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং চিকিৎসা: আপনি স্বাস্থ্য বিষয়ে সত্যিকারের দিকে সংজ্ঞান দিতে চান তাহলে নির্দিষ্ট বৃদ্ধি এবং চিকিৎসা মেয়াদের মধ্যে প্রবেশ করতে একটি চিকিৎসকে দেখুন। এটি আপনার যত্ন নেবে এবং কোনও প্রাথমিক অসুস্থতা বা সমস্যার জন্য আপনার প্রবেশটি চেক করতে সাহায্য করতে পারে।
  • মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা: কোনও রোজগার পরিস্থিতি আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উপর প্রভাব ফেলতে পারে। চিকিৎসার সাথে মানসিক স্বাস্থ্য যোগান করতে একটি মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে আলোচনা করুন যেন আপনি কিভাবে অসুখের সম্মুখীন হতে পারেন তা নিশ্চিত হতে সাহায্য করতে পারেন।
  • সময় পরিচালনা: আপনি যদি রোজগারের পরিস্থিতির কারণে সময় না পাওয়ার অসুবিধায় পরিভ্রমণ করতে বা সময় পরিচালনা করতে চান, তাহলে প্রয়োজনে একজন ব্যবস্থাপক, একটি কর্মক্ষম প্রশাসক বা সময় পরিচালনা বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
এই পরামর্শগুলি আপনার স্বাস্থ্য এবং কার্যক্ষমতার দিকে খেয়াল রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনার জীবনকে সুস্থ, উন্নত রাখতে সহায়ক। এই সুপারিশগুলি মেনে চললে, আপনি একটি স্বাস্থ্যশাস্ত্র ও উন্নত জীবনের দিকে অগ্রসর হতে পারেন। তাই এই পরামর্শগুলি দিকে খেয়াল রাখা অতি গুরুত্বপূর্ণ। 

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় বন্ধুরা, ডায়াবেটিস সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, আশা করি, আমাদের এই  আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন। এটিতে পাঠকদের সচেতন করার চেষ্টা এবং তাদের সাথে সঠিক তথ্য ভাগাভাগি করার চেষ্টা করেছি।

আপনার যদি কোনও প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকে, তাহলে আমি আপনাদের সাথে ওই বিষয়ে আরও ভালোভাবে আলোচনা করতে উৎসাহ হবো। এধরনের আরো তথ্য পেতে পেজটি প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন এবং ফলো করে রাখুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url