নাকের সর্দি দূর করার উপায় - রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয়
নাকের সর্দি দূর করার উপায় - রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি নাকের সর্দি দূর করার উপায় সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে নাকের সর্দি দূর করার উপায়, রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয় এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে শেষ করুন।
এই আর্টিকেলটিতে নাকের সর্দি দূর করার উপায়, রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয় এবং নাক বন্ধ হলে ট্যাবলেট/ড্রপের নাম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি উপকৃত হবেন। তাহলে আর দেরি কেন চলুন আমাদের মূল আলোচনায় যায়।
নাকের সর্দি দূর করার উপায়
নাকের সর্দি দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো আদা। আদায় প্রদাহ বিরোধী উপাদান থাকায় আদা সর্দি কমাতে পারে। এছাড়া বারবার ঠান্ডা পানি দিয়ে নাক ধুলেও সমস্যা কমতে পারে। নাকের জন্য প্রয়োজনীয় স্যালাইন ব্যবহার করতে পারেন। লেবু ইনফেকশন ও নাক বন্ধের সমস্যায় খুব উপকারী উপাদান।
লেবুর রস, এক গ্লাস পানি ও এক চা চামচ মধু সকালে খেলে এই সমস্যা অনেকটা কাটবে। সর্দি হলে দ্রুত পরিত্রাণের জন্য নোজল ড্রপ বা ওষুধের সাহায্য নিতে পারেন।চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টি অ্যালার্জিক ওষুধ খেতে পারেন। বিশ্রাম নিন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান।নাকের সর্দি করার আরেকটি ভালো উপায় ম্যানথল।
গরম পানির মধ্যে কয়েক ফোটা ম্যানথল ফেলে একটি তোয়ালে দিয়ে ঢাকুন। এরপর গরম পানির ভাপ নিন দেখবেন সর্দি দূর হয়ে গেছে।মাথায় ঠান্ডা পানি ঢালতে পারেন এতে সর্দি কমে যাবে।
নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া উপায়
কালো গোল মরিচ বন্ধ নাকের সমস্যা দূর করতে ভীষণ কার্যকর। এক টেবিল চামচ গোল মরিচ এবং এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে পানিও তৈরি করে নিন।তারপর পানিতে ফুটিয়ে পান করলে বন্ধ নাক খুলে যাবে। পেঁয়াজের ঝাঁঝালো গন্ধে থাকা উপাদান নাক ও চোখের পানি বের করে দেয়। পাঁচ মিনিট পেঁয়াজের গন্ধ নিয়েন বন্ধ নাক খুলে যাবে।
ঝাল জাতীয় খাবার বন্ধ নাক খুলতে অনেক উপকারী। এর মধ্যে থাকা ক্যাপসেসিন নাকের পথ পরিষ্কার করে নাক বন্ধ হওয়া রোধে সাহায্য করে। রসুনের ছুপ বা একটি কোয়াই বন্ধ নাকের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এক কাপ টমেটোর রস,এক টেবিল চামচ লেবুর রস,ঝাল সস,এক টেবিল চামচ রসুন কুচি ও এক চিমটে লবন মিশিয়ে নিন।
এই চা দিনে দুইবার খেলে সর্দি একেবারে কমে গিয়ে আরাম পাবেন। চিকিৎসা শাস্ত্রে তুলসী পাতার কদর বহুগুণ। কয়েকটি তেজপাতা সকালের নাস্তার আগে চিবোলে বন্ধ নাক খুলে যাবে।
বাচ্চাদের সর্দি দূর করার উপায়
সামান্য সর্দিতেই বাচ্চাদের নাক বন্ধ হয়ে যায়।এর প্রধান কারণ হলো বাচ্চাদের অনুনাসিক পথ খুব ছোট হয়। তাই বাচ্চার সুদীপ্ত ভূগোলে সতর্ক থাকতে হবে। প্রাপ্তবয়স্ক কিংবা শিশু উভয়ের ক্ষেত্রেই সরিষার তেল মালিশ করা ঠান্ডা ও নাক বন্ধের চিকিৎসায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।সর্দি হলে বাচ্চাকে বারবার বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
কারণ বুকের দুধের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে যা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।
- দুই বছরের বেশি বয়সী বাচাদের এক থেকে দুই গ্রাম কমলা লেবুর রস পান করান।
- এক বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের সুপ খাওয়ান।
- বুকের দুধ ও তরল পানিও পান করান।
- শরীরকে উষ্ণ রাখার চেষ্টা করুন।
- দুই বছরের ছোট বাচ্চাদের সর্দির জন্য কোন ওষুধ দেওয়া উচিত নয়।
রাতের নাক বন্ধ হলে করণীয়
গরম থেকে ঠান্ডা পড়ার সময় সর্দি কাশি নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা বেশি লক্ষ্য করা যায়। তবে সব থেকে বড় সমস্যা হয় রাতে নাক বন্ধ থাকলে। রাতে নাক বন্ধ থাকলে বেশি করে জল পান করুন।কপালে আর নাকে গরম ভাপ নিন। এছাড়া গরম জল দিয়েও ভাপ নিতে পারেন। রাতে শোয়ার সময় নাক বন্ধ থাকলে নুন জল নাকে টানুন। ঘুমাতে যাওয়ার সময় মাথায় একটু উঁচুতে রাখুন। কালোজিরা বাটার সঙ্গে সামান্য কাঁচা সরষের তেল মিশিয়ে তা দিয়ে ভাত খান। .,এতে দেখবেন বন্ধ না খুলে যাবে।
এক পাশের নাক বন্ধ হলে করণীয়
নাক বন্ধ হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে সাধারণ ঠাণ্ডা, অ্যালার্জি, সাইনাসের সংক্রমণ, বা শুষ্ক বাতাসে শ্বাস নেওয়া। নাক বন্ধ হলে আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন যেমন:
- পর্যাপ্ত পানি পান করলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে যায় এবং নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা কমে।
- গরম পানির বাষ্প নাকে টানলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে যায় এবং নাক খুলে যায়।
- নাকে স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার করলে নাক পরিষ্কার হয় এবং শ্লেষ্মা নরম হয়ে যায়।
- গরম সুপ বা চা পান করলে নাক খুলে যায়।
- যদি অ্যালার্জির কারণে নাক বন্ধ হয়, তবে অ্যালার্জির ওষুধ খেতে হবে।
এছাড়াও, নাক বন্ধ হলে নিয়মিত নাক পরিষ্কার করা উচিত। যদি নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্যান্য উপসর্গ যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নাক বন্ধ হওয়া একটি সামান্য সমস্যা হলেও, এটি অবহেলা না করাই ভালো। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে এই সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত?
সর্দি কাশি হলে গরম পানি খাওয়ার হিড়িক পড়ে যায় কিন্তু সব সময় যে গরম পানি খেতে হবে এমন কোন কথা নেই।আপনি খুব সহজে কিছু খাবার খেয়ে সর্দি কাশির সময় নিরাময়ের ব্যবস্থা জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরন করতে পারেন। যেমন:
- কমলা: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার সবসময় সর্দি জ্বরে সাহায্য করে।বিশেষত রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি গ্রহণ করা উচিত।তবে টক কমলা এরা নেওয়া উচিত।
- কলা: সর্দি বা কাশি হলে কারো মাথা ঘুরালে বমি বা পাতলা পায়খানা হলে কলা কিছুটা নিরাময় রূপে কাজ করে।এই সময় কলা পেটের অবস্থা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
- সিদ্ধ গাজর: গাজরকে বলা হয় সুপার ফুড।গাজরের ভিটামিন ও মিনারেলস দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।স্বাভাবিক কারণে চ্ট করেই সর্দি কাশি হয়।এ সময় কাচা গাজর না খেয়ে সিদ্ধ করেই খাওয়া উচিত।
- মধু: সর্দি-কাশি থামানোর জন্য অত্যন্ত ভালো একটি উপাদান মধু।এতে থাকে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল নানা জিনিস।আদি যুগ থেকে মধু ব্যবহার করা হয় খত সারানোর কাজে।এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শরীরের ভেতরের আদ্রতা ধরে রাখতেও সাহায্য করে।প্রচন্ড কাশিতে ভুগতে অবশ্যই খান এটি।
- গরম চা: গরম চা তার মানে দুধ চা নয়। বরং লালচা যদি ঠান্ডার সময় খেতে পারেন তাতে প্রচুর আন্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যাবে।
- সবুজ শাকসবজি: শরীরের জন্য সবুজ শাকসবজি অনেক উপকারী এটি কম বেশি আমাদের সবারই জানা।আর এ সবে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগ নিরাময়েও সহায়তা করে।বাএ বলেন, পড়াতে এবং সাধারন ঠান্ডা নিরাময়ে সহায়তা করে।
- দই: দইয়ে ক্যালসিয়াম,ভিটামিন,মিনারেল,প্রোটিন এবং উপকারী প্রবায়োটিকস ভরপুর থাকে।আরে এ কারণে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ঠান্ডায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
নাক বন্ধ হলে ড্রপের নাম
নাক বন্ধ উপশমে ন্যাসাল ডিকনজেসট্যানট ড্রপ ব্যবহার করা যায়।তবে এই ড্রপ টানা এক সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করবেন না,তাতে নাক বন্ধ সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে।এক সপ্তাহে উন্নতি না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
- অট্রিভিন ০.০৫% ড্রপ: এটি রক্তনালী দ্বারা নাকের শ্বসন ঝিললি সংকুচিত করে।এর পরিবর্তে সংকোচন কমাতে সাহায্য করে এবং শাস সহজ করে তোলে।
- আফরিন ০.০৫% ড্রপ: বন্ধ নাক খোলার জন্য বেশ উপকারী।তবে একটানা তিন বা চার দিনের বেশি ব্যবহার করলে নাক আরও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
- ন্যাসেমিস্ট ১০% ড্রপস: একটি ডেকনজেসটেনট হিসেবে কাজ করে।এটি বড়দের বন্ধ নাক খোলার ড্রপস।
- নাজোম বেবি ০.০২৫% ড্রপ: নাজাল ড্রপস একটি ডেকনজেসটেনট হিসেবে কাজ কর। এটি শিশুদের বন্ধ নাক খোলার ড্রপস।শিশুদের ডাক্তারের নির্দেশ ও উপদেশ অনুযায়ী ড্রপ ব্যবহার করা উচিত।শিশুদের জন্য নর্সল ড্রপ ও ব্যবহার করা যায়।ডাক্তাররা নর্সল ড্রপ শিশুদের প্রায়ই দিয়ে থাকেন।
- ওট্রিনোজ ০.১% ড্রপস: অনুনাশিক সংকোচনের জন্য নির্ধারিত হয়।এলার্জি হতে পারে সাধারণ ঠান্ডা,ওপরের শ্বাসযন্ত্র বা এমনকি সাইনাসের এলার্জি হতে পারে।শুষ্কতার কারণে যে কোন অস্বাভাবিক অস্বস্তি থেকেও ড্রপটি পরিত্রাণ দেয়।
- সেটিরিজাইন (জাইরেটেক), ডিফেনহাইড্রাইমাইন (বেনাড্রিল) বা নোরাটাডিন (ক্লারিটিন) সর্দির জন্য অনেক উপকারী। সর্দি বন্ধ করতে এসব ওষুধ ব্যবহার করা যায়।
- এন্টাজাল ০.১% ড্রপ: নাকের ড্রপ এটি মাত্র দুই মিনিটে নাক বন্ধ পরিষ্কার করে দিতে পারে।এসব ড্রপ বাচ্চাদের জন্য অনেক ক্ষতিকরও তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া শিশুদের কোন ড্রপ ব্যবহার না করাই ভালো।
নাকের সর্দি দূর করার ট্যাবলেট
নাকের সর্দি দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেট রয়েছে যা সর্দির উপসর্গ হ্রাস করতে সাহায্য করে। এখানে কিছু সাধারণ ট্যাবলেটের নাম এবং তাদের কার্যকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হল:
অ্যান্টিহিস্টামিনস
অ্যান্টিহিস্টামিনস সর্দির সাধারণ উপসর্গ যেমন হাঁচি, নাক বন্ধ হওয়া, এবং নাক দিয়ে পানি পড়া কমাতে সাহায্য করে। এগুলি অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়াকে দমন করে এবং নাকের মিউকাস ঝিল্লির প্রদাহ কমায়।
- সিটিরিজিন (Zyrtec): এটি একটি অ্যান্টিহিস্টামিন যা অ্যালার্জির কারণে নাক বন্ধ হওয়া, হাঁচি এবং কাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- লোরাটাডিন (Claritin): এটি আরেকটি অ্যান্টিহিস্টামিন যা সিটিরিজিনের মতো কাজ করে।
ডিকঙ্গেস্ট্যান্টস
ডিকঙ্গেস্ট্যান্টস নাকের রক্তনালীগুলি সংকুচিত করে এবং নাক বন্ধ হওয়া কমাতে সাহায্য করে।
- স্যূডোএফেড্রিন (Sudafed, Afrin): এটি নাকের রক্তনালী সংকুচিত করে নাক বন্ধ হওয়া কমাতে সাহায্য করে।
- ফেনাইলএফ্রিন (Neo-Synephrine): এটিও নাকের রক্তনালী সংকুচিত করে নাক বন্ধ হওয়া কমাতে সাহায্য করে।
অন্যান্য ঔষধ
কিছু অন্যান্য ঔষধ আছে যা সর্দির উপসর্গ হ্রাস করতে পারে:
- হিস্টাসিন: এটি সর্দির উপসর্গ হ্রাস করে।
- হিস্টালিক্স: এটি অ্যান্টিহিস্টামিনের একটি রূপ।
- কিটো এ – ১০০ (এমজি): এটি সর্দির উপসর্গ হ্রাস করতে পারে।
এই ঔষধগুলি সর্দির উপসর্গ হ্রাস করতে সাহায্য করলেও, এগুলির ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ এগুলির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে এবং সবার জন্য এগুলি উপযুক্ত নাও হতে পারে। সর্দির উপসর্গ যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্যান্য জটিলতা দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। সর্দি সাধারণত ভাইরাস জনিত একটি সমস্যা হওয়ায়, এটি সাধারণত নিজে নিজেই সেরে যায়। তবে উপসর্গ হ্রাস করার জন্য এবং আরাম পাওয়ার জন্য উপরে উল্লেখিত ঔষধগুলি সাহায্য করতে পারে।
শেষ কথাঃ নাকের সর্দি দূর করার উপায়-রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয় সম্পর্কে
আমার সাথে এতক্ষণ থাকার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। বন্ধুরা আমরা উপরে নাকের সর্দি দূর করার উপায় - রাতে নাক বন্ধ হলে করণীয় সম্পর্কে জেনেছি। ভালো মন্দ পরস্পর ভাই ভাই। তাই যার উপকারিতা থাকবে তার অপকারিতা থাকবে এটা অজানা কোন কথা নয়। একজন ব্যক্তির জন্য সব কিছু সেভ নাও হতে পারে। যার জন্য যেটা সেফ হবে তিনি সেটাই ইউজ করবেন এটাই তো স্বাভাবিক।
সর্বশেষ কথা হচ্ছে আমাদের শরীরের সাথে এডজাস্ট করে আমরা খাবার ও পানি ঔষধ গ্রহণ করব তাহলে শরীর সুস্থ স্বাভাবিক থাকবে, আমরা উপকার পাবো এবং সুখে থাকব ইনশাআল্লাহ। আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন। এসকল বিষয়ে আরো তথ্য পেতে পেজটি প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন। সকলে ভাল থাকবেন-আল্লাহ হাফেজ!
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url